ইমেইল মার্কেটিং কি ? কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করবেন
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটে বিভিন্ন মার্কেটিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে ই-মেইল এর বিকল্প নেই। ই-মেইল একাউন্ট ছাড়া যেন অনলাইনে সবকিছুই ইনএক্টিভ। বিভিন্ন সাইটে ভিজিট করা থেকে শুরু করে, একাউন্ট করা, তথ্য আদান প্রদান করা, মার্কেটিং করা, প্রোফেশনাল কাজকর্ম সবকিছুতেই ইমেইলের প্রয়োজন পড়ে। সেজন্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রায় সবারই একটি ই-মেইল একাউন্ট থাকতে হয়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সবার কাছে ব্যবসায়িক প্রচার প্রচারনা চালানো যায়, যেটি হলো ই-মেইল মার্কেটিং। আজকের লেখাটিতে আমরা জানবো, ই-মেইল মার্কেটিং কি? কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করবেন? কেন করবেন?
ইমেইল মার্কেটিং কি?
ই-মেইল সম্পর্কে এখন প্রায় সবাই মোটামুটি জানেন, ছোটবেলায় আমরা ইলেকট্রনিক মেইল এর সংক্ষিপ্তরূপ ইমেইল, এমন তথ্য শিখেছি। এখন বড় হয়ে সবাই ইমেইল ব্যবহার করছি। যার হাতে একটি স্মার্ট ফোন আছে, তার একটি ই-মেইল একাউন্ট নেই এমনটা প্রায় অসম্ভব। কারন প্লে স্টোর থেকে একটি এপস ডাউনলোড করতে গেলেও প্রথমে ইমেইল দিয়ে একাউন্ট করতে হয়। ২০২২সালের একটি জরিপ অনুযায়ী মোবাইল ফোন ইউজারকারীর সংখ্যা দেশে ১৮কোটি ছাড়িয়েছে। এত বিশাল জনসংখ্যার বেশীর ভাগই ইমেইল ব্যবহার করে থাকেন। একটি ছোট্র আকর্ষনীয় টেক্সট এর মাধ্যমে আপনি বিশাল সংখ্যক লোকের কাছে ইমেইল করে নিজ পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার করতে পারেন। ইমেইলের মাধ্যমে এভাবে প্রচারনা চালানোই হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং।
ইমেইল মার্কেটিং এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
ইমেইল মার্কেটিং চলমান শতাব্দীতে বেশি জনপ্রিয় হলেও গত শতাব্দীতে এর যাত্রা শুরু হয়েছিলো। এ বছরেই ইমেইল তার ৫১তম বসন্ত পার করেছে। ১৯৭১সালে টমলিনসন নামের এক ব্যক্তি প্রথম ইমেইল সেন্ট করে। ব্যবসায়িক উদ্দ্যেশ্যে প্রথম ইমেইল প্রেরন করা হয় ১৯৭৮সালে। এর মাধ্যমে যাত্রা শুরু হয় ইমেইল মার্কেটিং এর। আর এই মেইলটি প্রেরন করেন গ্যারি থুয়ার্ক নামের এক ব্যক্তি যিনি “ডিজিটাল ইকুইপমেন্ট কর্পোরেশন” নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন। তার কোম্পানির পণ্য ছিল কম্পিউটার। তিনি কম্পিউটার বিক্রির জন্যে প্রায় ৪০০জন ইমেইল ইউজারের নিকট বিজ্ঞাপন দেন। ততকালীন সময়েই এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রায় ১৩মিলিয়ন ডলার আয় করেছে তারা, শুধু ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে। বর্তমানে এই টাকার পরিমান প্রায় ৭৯মিলিয়ন ডলার। এর মাধ্যমেই ইমেইল মার্কেটিং ধারনাটি আস্তে আস্তে বিস্তার লাভ করতে শুরু করে।
১৯৮৯সালে একদল বিশেষজ্ঞ ভবিষ্যতবানী করেছিলেন যে শীঘ্রই ইমেইল মার্কেটিং বিস্তৃতি লাভ করবে। ১৯৯১ সালের দিকে যখন প্রথম ইন্টারনেট লাইভ হয়েছিলো তখন কেবল কয়েকটি ইউনিভার্সিটি ও কর্পোরেট যোগাযোগের জন্যে এটি ব্যবহৃত হতো। সাধারন মানুষ এটিকে তখন অনেক ব্যয়বহুল ভাবতো। ১৯৯৬ সালের ৪ঠা জুলাই হটমেইল প্রথম ইন্টারনেটভিত্তিক ইমেইল পরিষেবা চালু করে। এর মাধ্যমে প্রায় ২০মিলিয়ন আমেরিকান ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এই সেবা গ্রহনের সুযোগ পায় আর মার্কেটারগন এই সুযোগটি বেশ ভালোভাবে কাজে লাগিয়ে তাদের ব্যবসার প্রচার প্রচারনা চালাতে সক্ষম হউন।
সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বিশ্বে ইমেইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৪.২৬ বিলিয়ন। আর সেজন্যে ইমেইল মার্কেটিং এখন অন্যসব মার্কেটিং থেকে অনেক বেশি ইফেক্টিভ।
ইমেইল মার্কেটিং গুরুত্ব
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে কার্যকরী ধরন হলো ইমেইল মার্কেটিং। যদিও কিছুদিন আগেও আমাদের দেশে ইমেইল মার্কেটিংকে তেমন গুরুত্ব দেয়া হতো না কিন্তু এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গুরুত্বের সাথে ইমেইল মার্কেটিং করছে। প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানই এখন মার্কেটিং স্ট্রাটেজিতে ইমেইল মার্কেটিং ইনক্লুড রাখে। তবে উন্নত বিশ্বে ইমেইল মার্কেটিং সবচেয়ে বেশি ইফেক্টিভ তা খুব সহজে অনুভব করা যায়। ইমেইল মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার কারনসমূহের মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করা হলোঃ
ROI সৃষ্টি
ইমেইল সবচেয়ে বেশি আরওআই(ROI) সৃষ্টি করতে পারে, আরওআই হলো রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট। ইনভেস্টের রিটার্ন হিসেবে কতটা ফলাফল পাচ্ছেন যেমনঃ আপনি কোথাও এক ডলার বিনিয়োগ করে সেখান থেকে কত ডলার আয় করতে পারছেন সেটাই হলো আরওআই। ভেনচারবিট এর তথ্য অনুযায়ী, ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ১ ডলার ইনভেস্ট করে ৩৮ডলার পর্যন্ত রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। আরো আশ্চর্য করছে ম্যাককিনসনের রিপোর্ট, তারা বলছে ফেইসবুক ও টুইটারের থেকেও ৪০গুন ইফেক্টিক হলো ইমেইল মার্কেটিং। আমাদের দেশে যদিও অনেকের এই তথ্য বিশ্বাস হতে চাইবে না তবুও এটাই সত্যি। আমাদের দেশের ডিজিটাল মার্কেটিং এখনো ফেইসবুকের উপরেই বেশি নির্ভরশীল। যদিও দিনে দিনে পরিবর্তন হচ্ছে দৃশ্যপট।
অধিক রিচ পাওয়া যায়
আগেই উল্লেখ করেছি বর্তমানে ২০২২ এ ইমেইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৪.২৬বিলিয়ন। যেখানে ফেইসবুক ও টুইটারের ইউজার সংখ্যা যথাক্রমে ২.৯৩বিলিয়ন ও ২১৭মিলিয়ন। অর্থাৎ এই দুইটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের যোগফলেরও বেশী হলো ইমেইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা। তাই ইমেইল এ বিজ্ঞাপন দিয়ে সবচেয়ে রিচ পাওয়া যায়।
মোবাইল ফ্রেন্ডলি মার্কেটিং
একটি জরিপে দেখা যায়, ৭৯% মানুষ ইমেইল চেক করার জন্যে মোবাইল ব্যবহার করে থাকে। আরেকটা জরিপে দেখা যায়, মার্কিন নাগরিকদের ৬০%ফেইসবুক, ৩৫% ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে কিন্তু প্রায় ৯০% মার্কিনি-ই ইমেইল ব্যবহার করে থাকে। ইমেইল মার্কেটিং এরকম মোবাইল ফ্রেন্ডলি হওয়ায় অল্প সময়ে অধিক রিচ হয় আর এক্ষেত্রে খরচও তুলনামূলক কম।
E-mail marketing এর সুবিধা
১.ই মেইল মার্কেটিং করতে অনেক কম সময় লাগে।
২.এ ধরনের মার্কেটিং এ ব্যয় এর চেয়ে আয় ভালো হয়।
৩.ই মেইল মার্কেটিং পদ্ধতি তুলনামূলক সহজ ও সাশ্রয়ী।
৪.ট্রাকিং সুবিধা। আপনার বিজ্ঞাপনটি কতটা ভালো কাজ করছে সেটি যাচাই করতে পারবেন।
৫.এখানে পেইড এবং ফ্রী দুইভাবেই মার্কেটিং করা যায়
৬. নির্দিষ্ট টার্গেট অডিয়েন্সের নিকট পৌছানো যায়।
ইমেইল মার্কেটিং এর জনপ্রিয় সফটওয়্যার
Mailchimp
Drip
Campaigner
Omnisend
SendX
SendPulse
Freshworks CRM
Bitrix24
User.com
Direct Mail for Mac
Emercury
HubSpot
Moosend
MailerLite
Keap
Constant Contact
Campaign Monitor
SendGrid
Salesforce
Benchmark
Sendinblue
SMTP
Convertkit
GetResponse
EngageBay
AWeber
ActiveCampaign
EmailOctopus
ইমেইল মার্কেটিং করার নিয়ম
ই-মেইল মার্কেটিং করার জন্যে আপনাকে অনেকের কাছে ইমেইল পাঠাতে হবে, এটা নিশ্চয়ই আপনি জানেন। এখন এই ইমেইল পাঠানোর কাজটা দুইভাবে করা যায়। এক হলো ফ্রী টুলসের মাধ্যমে আর দুই পেইড টুলস দিয়ে। এসব টুলস ব্যবহার না করে একসাথে অনেক মেইল পাঠালে সেক্ষেত্রে আপনার একাউন্টটি স্প্যাম হিসেবে ধরে নিবে আর একাউন্টটি ব্লক হয়ে যেতে পারে, সেজন্যে আপনাকে টুলস এর সাহায্য নিয়ে ইমেইল মার্কেটিং করতে হবে। আপনাদের সুবিধার জন্যে জনপ্রিয় কয়েকটি ফ্রী ইমেইল মার্কেটিং টুলস উল্লেখ করে দেয়া হলো যেমনঃ
EmailOctopus, Moosend, MailerLite, Mailchimp, Benchmark Email, Omnisend, Sendinblue, Sender, HubSpot Email Marketing ইত্যাদি।
পেইড ইমেইল মার্কেটিং
ফেইসবুকের মতো ইমেইল এর মাধ্যমেও পেইড বিজ্ঞাপন দেয়ার সুযোগ রয়েছে। এর জন্যে প্রথমে টাকা খরচ করে আপনাকে উপযুক্ত ইমেইল কালেক্ট করে নিতে হবে। এরপর সেসব একাউন্টে ইমেইল পাঠাতে পারবেন। তবে প্রথমেই পেইড বিজ্ঞাপনে না গিয়ে আগে ফ্রী ইমেইল মার্কেটিং ট্রাই করা উচিৎ।
কিভাবে অটোমেটিক ইমেইল মার্কেটিং করবেন
১. ইমেইল লিস্ট করুন ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে
আপনার মার্কেটিং এর সফলতা নির্ভর করে সঠিক অডিয়েন্সের নিকট মার্কেটিং করার মাধ্যমে। যিনি ইলেকট্রিক পণ্য কিনতে সাবস্ক্রাইব করেছে তিনি নিশ্চয়ই আপনার থেকে কসমেটিক্স পণ্যের মেইল আশা করবে না। তাই কে কোনটাতে ইন্টারেস্টেড সে অনুযায়ী আপনি মেইলগুলোকে ছোট ভাগ করে ক্যাম্পেইন রান করুন। এতে মার্কেটিং অনেক বেশি ইফেক্টিভ হবে।
২. ওয়ার্কফ্লো নির্ধারন করে রাখা
ক্যাম্পেইন এক্টিভ অবস্থায় অডিয়েন্সদের বিভিন্ন রিপ্লাইমূলক ইমেইল পাঠানোর প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু অল্প সময়ে প্রত্যেককে ধরে ধরে সেই রিপ্লাই ইমেইল দেয়া কঠিন। তাই আগে থেকেই একটি সিরিজ ইমেইল তৈরি করে রাখতে হবে।
৩. ট্রিগার সিলেক্ট করে রাখুন
এখানে ট্রিগার বলতে বোঝানো হয়, নির্দিষ্ট ইভেন্ট, ডে ও শুভেচ্ছা বার্তা ইত্যাদি। একজন নতুন সাবস্ক্রাইবারকে অবশ্যই শুভেচ্ছা বা অভিনন্দন বার্তা পাঠাতে হবে। পরিসংখ্যান বলছে, ৭৪% সাবস্ক্রাইবার তাদের সাবস্ক্রাইব পরবর্তী একটি ওয়েলকাম মেসেজ আশা করে এ ধরনের মেসেজে সবচেয়ে বেশি ক্লিক হয়।
ই মেইল মার্কেটিং কৌশল
সঠিক লিস্ট করুন ও তা আপডেট করুন
ইমেইল মার্কেটিং সাবস্ক্রাইবার তালিকার কোয়ালিটির উপর অনেক বেশি নির্ভর করে। তাই সঠিক লিস্ট করে সে অনুয়ায়ী ক্যাম্পেইন রান করতে হবে। উদাঃ একটি ব্লগ সাইট থেকে লিস্ট করা মেইল অন্য ব্লগ সাইটের জন্যে সফল হলেও ই কমার্সের জন্যে সফল হবে না। লিস্ট আপডেট করাও গুরুত্বপূর্ণ ইমেইল মার্কেটিং স্ট্রাটেজি। যারা নিষ্ক্রিয় সাবস্ক্রাইবার তাদের লিস্ট থেকে বাদ দিয়ে দিতে হবে।
সাবস্কাইবারদের আপডেট দিন
নিয়মিত আপনার সাবস্ক্রাইবারদের আপনার পণ্যের আপডেট দিন, এছাড়া আপনার অফার, নতুন পণ্য, ক্যাম্পেইনের আপডেট দিন। এতে সম্পর্ক উন্নয়ন হবে সাবস্কাইবারদের সাথে। এছাড়া এ ধরনের ই মেইল আপনার নিষ্ক্রিয় সাবস্ক্রাইবারদেরও এক্টিভ করে তুলবে।
ক্যাম্পেইন রিজাল্ট বিশ্লেষন করুন
আপনার মেইল রিসিভার এক্টিভিটি ট্রাক করুন যাতে পরবর্তী ক্যাম্পেইনে এটি কাজে লাগিয়ে কনভার্শন রেট বাড়ানো যায়।
ইমেইল মার্কেটিং এর ধরন
আমরা এতক্ষন ইমেইল মার্কেটিং এর নিয়ম ও এর কলাকৌশল নিয়ে আলোচনা করেছি, এখন আমরা জানবো ইমেইল মার্কেটিং এর ধরন সম্পর্কেঃ
ওয়েলকাম ইমেইলঃ প্রায় ৭৫% নতুন সাবস্ক্রাইবার আশা করেন তারা একটি শুভেচ্ছা বার্তা পাবেন। এটি হলো সাবস্ক্রাইবারকে পাঠানো সর্বপ্রথম ইমেইল। এ ধরনের ইমেইল পাঠানোর মাধ্যমে আপনার সৌজন্যতাবোধ ও প্রফেশনালিজম প্রকাশ পায়।
ট্রানজেকশনাল ইমেইলঃ এই ইমেইলগুলো বেসিক্যালি সাফোর্ট রিকোয়েস্ট, পাসওয়ার্ড রিসেট, কার্ট এবাডনমেন্ট, পার্সেস রিসিট টাইপের হয়।
ফ্লাশ সেইল ইমেইলঃ এই ইমেইলগুলোতে সাধারনত টেমপ্লেট ব্যবহার করা হয়। এবং এর উদ্দ্যেশ্য ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করে সেলস জেনারেট করা।
রিওয়ার্ড ইমেইলঃ এই ইমেইলগুলো স্পেশাল কাস্টমারদের বিশেষ অফার দেয়ার জন্যে টেমপ্লেট আকারে দেয়া হয়।
ইমেইল মার্কেটিং করে আয়
ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করা যায় এ কথা অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না। কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করবেন এখন সংক্ষেপে তাই বলবো।
ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করার পদ্ধতিসমূহঃ
১. শুধু এইচটিএমএল দিয়ে ইমেইল টেমপ্লেট তৈরি করা।
২. এইচটিএমএল ও সিএসএস এর সমন্বয়ে ইমেইল টেমপ্লেট তৈরি করে।
৩. পিএসডি টু এইচটিএমএল কনভার্ট করে ইমেইল টেমপ্লেট তৈরি করে।
৪. ইমেইল এর জন্যে আকর্ষনীয় কন্টেন্ট লিখে তা বিক্রি করে।
এছাড়া ইমেইল মার্কেটিং করে এফিলিয়েশন ও ইমেইল লিস্ট করেও আয় করা যায়।
শেষকথা
এই আধুনিক দুনিয়ায় সব কিছুই দিন দিন ছোট ও সময় সাশ্রয়ী হয়ে যাচ্ছে। আর এ জন্যেই মানুষ এখন গতানুগতিক মার্কেটিং থেকে ডিজিটাল মার্কেটিংকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। ইমেইল মার্কেটিং তারই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আজ এ পর্যন্তই। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ সময় নিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্যে।